চন্দ্রাণী গোস্বামী
বৃষ্টি এলে
ঘুমাবার সুজনীর বেশি চাই নি আমি।
বৃথাই ঘৃত মধু আতর সাজানো রেকাবে।
গাছের শরীরের লেগে আছে তেষট্টি ভাগ
ধুলো
আঁকশি দিয়ে শূন্য থেকে নামিয়ে আনি
পুতুল নাচের ছেঁড়া পোশাক। রিফু করি।
বৃষ্টির সন্ধানে বেরিয়ে পড়ার আগে
পোশাকের সর্বাঙ্গ থেকে খুলে নিই সূঁচ সুতো ও পেরেক। বৃষ্টি এলে ঘুমাবো।
এভাবেই
এভাবেও টিকে থাকা যায়। মেঘচর্চিত বিরহ
যাপনে।
----
কানহা দোষে প্রেমের উৎসমুখ খোলে
চাঁদের চৌষট্টিকলায় কাঁপে নদীর সইজল
খন খন শব্দে ঝন ঝন ভেঙে পড়ে দেহ
রোমকূপ
সমস্ত চাঁদ যাবতীয় জল কারাগারে
নিষিদ্ধ হোক
----
প্রেমরূপকল্পগাথা
নিখুঁত বুনে তোলো কাশ্মীরি শালে।
বেশ লেখা
ReplyDeleteনদীর সইজল!
ReplyDelete